মঠবাড়িয়া-শরণখোলা ফেরঘাটে ঘাটটোল নামে র্অথ আদায়ের প্রতবিাদে বিক্ষোভ
মঠবাড়িয়া প্রতনিধিি >>
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও বাগরেহাটরে শরণখোলা বলেশ্বর নদে সদ্য চালু হওয়া ফেরি পারাপারে খেয়া নৌকার ইজারাদার র্কতৃক আলাদা টোল ঘর বসিয়ে র্অথ আদায়ের প্রতিবাদে নদের দুই তীরের মানুষ বিক্ষোভ প্রর্দশন করেছেন। এ নয়িে শরণখোলা ও মঠবাড়য়িা উপজলোর মানুষরে মধ্যে চরম ক্ষোভরে সৃষ্টি হয়ছে। এর প্রতিবাদে শুক্র ও শনবিার দুপুরে ফেরিঘাটের দুই তীরে বিক্ষোভ সমাবশে ও মানববন্ধন অনুষ্ঠতি হয়েছে।
জনসাধারণরে অভযিোগ, খেয়া নৌকায় পারাপার না করেও সড়ক বিভাগের ফেরিঘাটের চলাচলরত জনসাধারণকে ঘাট টোল নামে গুনতে হচ্ছে অতরিক্তি টাকা।
জানাগেছে, র্দীঘদিন ধরে বাগেরহাটের শরণখোলা ও পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার মধ্যবর্তী ৩ কিলোমিটার চওড়া বলশ্বের নদে খেয়া পারাপারে মানুষদের চরম র্দুভােগ পোহাতে হত। দুই উপজেলাবাসীর দাবীর প্রেক্ষিতে গত ১০ নভেম্বর পিরোজপুরের -৩ আসনরে সংসদ সদস্য ডাঃ রুস্তুল আলী ফরাজী ও বাগরেহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট আমিরুল আলম মিলন উদ্ধোধনের মধ্যে দিয়ে বলশ্বের নদে ফেরি চালু হয়। পূর্বের নৌকা খেয়ার ইজারাদার শুক্রবার থেকে ফেরিঘাটে এসে আলাদা টোলঘর বসিয়ে টোল আদায় শুরু করনে। প্রতিবাদে শুক্রবার শরণখোলাা ও শনিবার দুপুরে মঠবাড়িয়ার বড়মাছুয়া ফেরি ঘাটে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন ও প্রতবিাদ সমাবেশ করে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। এসময় এলাকাবাসি ফেরি পারাপারে জনসাধারণের নিকট হতে টোল আদায় বন্ধ করার দাবি জানান।
বড়মাছুয়া ফেরি ঘাটে প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য দনে, বড়মাছুয়া ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান কাইয়ূম হাওলাদার. স্কুল শক্ষিক আনোয়ার হোসেন, ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি মো. আরিফুল ইসলাম ও সিদ্দিকুর রহমান প্রমূখ।